মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
আমরা সকলেই জানি যে বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বের ফ্রিল্যান্সিং এর চাহিদা ঠিক কত পরিমাণে রয়েছে। আমাদের মধ্যে অনেকে আছেন যারা ল্যাপটপ বা ডেক্সটপ না থাকার কারণে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান। আবার অনেকেরই প্রশ্ন থাকে যে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? তাই এই সম্পূর্ণ পোস্টের মধ্যে আমি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখা যায় সেই বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
তাই আপনি যদি অন্য সবার মত মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে আপনার অবসর সময়ে অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে আমাদের সাথেই থাকুন।
ভূমিকা
যতদিন চলে যাচ্ছে মানুষ স্মার্টফোন এবং ইন্টারনেটের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে। যার কারণে দিন দিন ফ্রিল্যান্সিং এর চাহিদা বেড়েই চলেছে। অনেক মানুষ ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে তাদের নতুন ক্যারিয়ার গড়ে তুলছে। আবার অনেকেই আছেন যাদের কাছে ল্যাপটপ না থাকার কারণে মোবাইল ফোন দিয়ে নতুন ভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চাচ্ছেন। কিন্তু মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো? এবং আদেও মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করা যায় কিনা? এই বিষয়গুলা সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা নেই।
তাই আপনাদের সুবিধার খাতিরে এই সম্পূর্ণ পোস্টের মধ্যে আমি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এবং মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং সংক্রান্ত সকল তথ্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করব। সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আশা করি আপনি সমস্ত বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরে যাবেন। চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো
আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন না ল্যাপটা কতবার ডেস্কটপ ছাড়া মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে উপার্জন করা যায়। তবে মোবাইল ফোন দিয়ে ল্যাপটপ অথবা ডেক্সটপ এর মত খুবই সহজে কাজ সম্পন্ন করা যায় না। এক্ষেত্রে যদি আপনার ল্যাপটপ বা কোন ধরনের ডেস্কটপ না থেকে থাকে শুধুমাত্র মোবাইল ফোন দিয়ে যদি ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার স্মার্টফোনটি ভালো মানের হতে হবে।
ভালো মানের রেম এবং মেমরি স্টোরেজ ফোন নিয়ে আপনি অনায়াসে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান তাহলে অবশ্যই প্রথমে একটি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর বেছে নিন যেটি সম্পর্কে আপনার ভালো ধারণা আছে। যদি আপনার ভালো ধারণা না থেকে থাকে তাহলে youtube অথবা google এ অনেক ফ্রি ক্লাস রয়েছে অথবা ফ্রি কোর্স রয়েছে সেগুলো থেকে আপনি ধারণা নিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখে কাজ শুরু করতে পারেন।
আমি আজকে আপনাদের মাঝে বেশ কয়েকটি উপায় তুলে ধরব। যেগুলো দিয়ে আপনি স্মার্টফোনের মাধ্যমে উপার্জন করতে পারবেন।
মোবাইল ফোন দিয়ে যেসব ফ্রিল্যান্সিং কাজ করা যায়
- কনটেন্ট রাইটিং
- সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- ব্লগিং
- ওয়েব ডিজাইন
- ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট
- ইউটিউব
কনটেন্ট রাইটিং
বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের মধ্যে কনটেন্ট রাইটিং অন্যতম। মূলত এর কারণ হচ্ছে কন্টেন্ট রাইটিং করা খুবই সহজ কাজ বলে সবাই এই সেক্টরটিকে বেছে নিচ্ছেন। তবে আপনি চাইলে ল্যাপটপের পাশাপাশি স্মার্টফোন দিয়েও কনটেন্ট রাইটিং করতে পারেন। যদি আপনার কনটেন্ট সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থেকে থাকে তাহলে আপনি প্রফেশনালি কনটেন্ট রাইটিং করে খুব ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। তবে মোবাইল দিয়ে কন্টেন্ট রাইটিং করতে হলে আপনাকে বেশ কয়েকটি অ্যাপস ব্যবহার করতে হবে। যেমন,
- Google docs
- Note pad
- Microsoft office word
- Wps office
আপনি খুব সহজে আপনার হাতে থাকা স্মার্টফোনটির মাধ্যমে উপরের চারটি অ্যাপস এর মাধ্যমে খুবই সহজে কনটেন্ট রাইটিং সম্পন্ন করতে পারবেন। মূল কথা আপনার লেখাগুলো সুন্দর ফরম্যাটে এডিট করতে পারলে আপনার কনটেন্ট রাইটিং সম্পন্ন হয়ে যাবে। তাই দেরি না করে কনটেন্ট রাইটিং সম্পর্কে ধারণা নিয়ে আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে আপনি শুরু করে দিন আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার।
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার
আপনি যদি আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে চান তাহলে ফ্রিল্যান্সিং এর সেক্টর হিসেবে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার সেক্টরটি বেছে নিতে পারে। এখন আপনি ভাবতে পারেন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার আসলে কি? মূলত দিন দিন মানুষ লাইনের উপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। এখন মানুষের কোন কিছুর দরকার হলে সবার আগে অনলাইনে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খুঁজে বেড়ায়।
মনে করেন আপনি একটি শীতের জ্যাকেট কিনতে চান। আপনি ফেসবুক অথবা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শীতের জ্যাকেট লিখে সার্চ করার পর বেশ কয়েকটি রেজাল্ট আপনার সামনে চলে আসলো। আপনি এখন আপনার পছন্দমত একটি পেজে ঢুকে তাদেরকে মেসেজ করে আপনার জ্যাকেটের বিষয়বস্তুর সম্পর্কে জেনে নিলেন।
মূলত একজন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজারের কাজ বিভিন্ন পণ্যর অথবা প্রোডাক্টের বিষয় সম্পর্কে সকল তথ্য প্রদান করা এবং যে ক্লায়েন্ট এরা পণ্য ক্রয় করবে তাদের সাথে পণ্য নিয়ে কথা বাত্রা বলা। এক্ষেত্রে এই কাজটি করতে হলে আপনাকে একটি ফেসবুক পেজ অথবা নির্দিষ্ট প্রোডাক্টের কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার এ যোগদান করতে হবে। তবে খুশির কথা আপনি আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজারের কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন।
গ্রাফিক্স ডিজাইন
ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর এর মধ্যে সবচেয়ে লাভজনক সেক্টর হচ্ছে গ্রাফিক্স ডিজাইন। একজন প্রফেশনাল গ্রাফিক্স ডিজাইনার প্রতি মাসে প্রায় লক্ষাধিক টাকা উপার্জন করে থাকে। এখন আপনার মাথায় প্রশ্ন জাগতে পারে যে, গ্রাফিক্স ডিজাইনের মত এত কঠিন কাজ আমি মোবাইল ফোন দিয়ে কিভাবে সম্পন্ন করব। তবে আপনাকে বলে রাখি গ্রাফিক্স ডিজাইনের বেশ কয়েকটি সেক্টর রয়েছে।
যেমন, লোগো ডিজাইন, ব্যানার ডিজাইন এবং পিএনজি ডিজাইন ইত্যাদি। সাধারণত এই কয়েকটি ডিজাইন আপনি আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে সম্পন্ন করতে পারেন। এক্ষেত্রে মোবাইল দিয়ে এই কাজগুলো সম্পন্ন করতে আপনার বেশ কয়েকটি অ্যাপস এর প্রয়োজন হবে। যেমন,
- Pixlab
- Adobe Photoshop touch
- Canva pro
- PicsArt
- Camtasia ইত্যাদি
আপনি আপনার স্মার্টফোনে ওপরে দেখানো অ্যাপসগুলো ইন্সটল করে খুব সহজে ছোটখাটো গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ সম্পন্ন করতে পারেন। তবে আপনি যদি একেবারে প্রফেশনালি গ্রাফিক্স ডিজাইন করে লক্ষাধিক টাকা উপার্জন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার একটি ল্যাপটপের প্রয়োজন হবে।
ব্লগিং
আপনি যদি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে উপার্জন করতে চান তাহলে অবশ্যই ব্লগিং কে বেছে নিতে পারেন। ব্লগিং হচ্ছে এমন একটি সিস্টেম যার মাধ্যমে আপনি কনটেন্ট লিখে নিজের ওয়েবসাইটে পাবলিশ করে গুগল থেকে ইনকাম করতে পারেন। এছাড়াও আপনি যদি চান তাহলে নিজের ওয়েবসাইট না তৈরি করে অন্য কারো ওয়েবসাইটে কনটেন্ট লিখেও উপার্জন করতে পারবেন।
আপনি যদি নিজে ব্লগিং করে উপার্জন করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে একটা ব্লগিং সাইট খুলতে হবে। এর পরবর্তীতে আপনি সেখানে ব্লগ আপলোড করে ভিজিটর এবং ট্রাফিক বাড়িয়ে ভালো পরিমাণে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
ওয়েব ডিজাইন
আপনি চাইলে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের মধ্যে ওয়েব ডিজাইনকে বেছে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাকে শুরুতেই বলে রাখি আপনি ওয়েব ডিজাইনের শুধুমাত্র বেসিক কাজগুলো মোবাইল ফোন দিয়ে সম্পন্ন করতে পারবেন। যদি আপনি অ্যাডভান্স লেভেলের ওয়েব ডিজাইন করতে চান তাহলে অবশ্যই ডেক্সটপ অথবা ল্যাপটপের প্রয়োজন হবে।
আপনি চাইলে খুব সহজে মোবাইল থেকে ওয়েব ডিজাইন এর জন্য HTML এবং CSS এর কাজগুলো সম্পন্ন করে উপার্জন করতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাকে HTML এবং CSS এর কাজ সম্পন্ন করার জন্য বেশ কয়েকটি অ্যাপস এর প্রয়োজন হবে। যেমন,
- Free code camp
- W3schools
- Solo Learn
- Programming hero
মূলত এই কয়েকটি অ্যাপস গুগল প্লে স্টোর থেকে আপনার ফোনে ইন্সটল করে আপনি খুব সহজে HTML এবং CSS এর কাজ সম্পন্ন করে উপার্জন করতে পারেন।
ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট
বর্তমান সময়ে অনেক মানুষই রয়েছেন যারা তাদের কাজের চাপের জন্য অনলাইনে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সময় দিতে পারে না। মূলত একজন ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর কাজ হচ্ছে, অনলাইনে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলো দেখাশোনা করা। নিয়মিত পোস্ট করা এবং নিয়মিত কমেন্টের রিপ্লাই সহ বিভিন্ন কাজ একজন ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট সম্পন্ন করে থাকে।
এমন অনেক মানুষ রয়েছেন যারা তাদের তাদের জন্য অনলাইনে সময় না দিতে পেরে তাদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম মেইনটেইন করার জন্য ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগ দিয়ে থাকে। খুশির কথা এটি আপনি খুব সহজে আপনার মোবাইল ফোন দিয়ে সম্পন্ন করতে পারবেন। মূলত ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর কাজ বিভিন্ন মার্কেটপ্লে তে দেখা যায়। যেমন,ফেসবুক মার্কেটপ্লেস সহ অন্যান্য মার্কেটপ্লেসে।
ইউটিউব
বর্তমান বিশ্বে youtube এর চাহিদা ঠিক কত পরিমানে বৃদ্ধি পেয়েছে তা আমরা সকলেই জানি। তাই আপনি যদি মোবাইল ফোন দিয়ে ইনকাম করতে চান তাহলে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আপলোড করে ইউটিউবে মনিটাইজেশন করে এড দেখানোর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন।
এক্ষেত্রে যদি আপনি ট্রাভেল করতে ভালোবাসেন তাহলে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ট্রাভেলের ভিডিও আপলোড করতে পারেন। আবার আপনি যদি খাবার রিভিউ করতে পছন্দ করে থাকেন। তাহলে খাবারের রিভিউ দিয়ে ভিডিও আপলোড করতে পারেন। এছাড়াও যদি আপনি মেয়ে হয়ে থাকেন আর রান্না করতে ভালোবাসেন তাহলে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে নিয়মিত রান্নার ভিডিও আপলোড করতে পারেন।
বর্তমানে রান্নার ভিডিও, খাবারের রিভিউ এবং ট্রাভেলের ভিডিও মানুষেরা খুব পছন্দ করে। আর আপনি এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে আপনার মোবাইল ফোন দিয়ে ইউটিউব শুরু করতে পারেন। আপনার ইউটিউবের ভিডিও এডিট করার জন্য বেশ কয়েকটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের প্রয়োজন হবে। যেমন,
- PowerDirector
- KineMaster
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
আপনারা হয়তো চাচ্ছেন আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখে উপার্জন করতে। আমি হয়তো উপরে বেশ কয়েকটি উপায় তুলে ধরেছি যেগুলো তারা আপনি মোবাইল ফোন দিয়ে উপার্জন করতে পারেন। তবে আপনি যদি আপনার মোবাইল ফোন দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে চান। তাহলে ফ্রিল্যান্সিংয়ের যে কোন একটি সেক্টর বেছে নিন আপনার পছন্দমত।
তারপরে ইউটিউব অথবা গুগলে বিভিন্ন ধরনের ফ্রি ক্লাস থাকে। আপনি যে সেক্টরটি বেঁচে নিয়েছেন সেই বিষয়ে যদি কিছু না জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই ইউটিউব অথবা গুগলে বিভিন্ন ফ্রি কোর্সের মাধ্যমে খুবই সহজে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে পারেন। তবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করতে গেলে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের সকল কাজগুলো করতে পারবেন না।
তার কারণ বেশ কয়েকটি কাজ রয়েছে যেগুলো মোবাইল ফোন দিয়ে করা সম্ভব এবং প্রফেশনালি বেশ কয়েকটি কাজ রয়েছে যেগুলো ল্যাপটপ অথবা ডেস্কটপ ছাড়া সম্পন্ন করা সম্ভব না। তাহলে আশা করি আপনাকে বোঝাতে পেরেছি।
মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো সংক্রান্ত সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন এবং উত্তর FAQ
প্রশ্নঃ মোবাইল দিয়ে কি ফ্রিল্যান্সিং সম্ভব?
উত্তরঃ সম্ভব। তবে ভালো মানের ফোন থাকা জরুরি।
প্রশ্নঃ বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর কোনটি?
উত্তরঃ ডিজিটাল মার্কেটিং।
প্রশ্নঃ মোবাইল দিয়ে কি ডিজিটাল মার্কেটিং করা যায়?
উত্তরঃ ডিজিটাল মার্কেটিং এর বেশ কয়েকটি পার্ট রয়েছে যেগুলো মোবাইলের মাধ্যমে সম্পন্ন করা যায়।
প্রশ্নঃ কোন ফ্রিল্যান্সিং কাজের বেতন সবচেয়ে বেশি?
উত্তরঃ গ্রাফিক্স ডিজাইনার এবং ওয়েব ডেভেলপার।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের সেরা ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান কোনটি?
উত্তরঃ eshikhon.com।
প্রশ্নঃ আপওয়ার্ক ফ্রিল্যান্সারদের বেতন কত?
উত্তরঃ প্রতি ঘন্টায় ১৫$ থেকে ৪০$ ডলার।
প্রশ্নঃ ফোনে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখা যাবে কি?
উত্তরঃ হ্যাঁ অবশ্যই।
প্রশ্নঃ মোবাইল দিয়ে কন্টেন্ট লেখা যায়?
উত্তরঃ হ্যাঁ অবশ্যই।
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের নাম্বার ওয়ান ফ্রিল্যান্সার কে?
উত্তরঃ মোঃ সুলতান হোসেন।
প্রশ্নঃ আপওয়ার্ক ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে কত টাকা নেয়?
উত্তরঃ প্রতিটি পেমেন্টের জন্য একটি সাধারণ ৫% ফি নিয়ে থাকে।
লেখক এর মন্তব্য
এই সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে আমি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শিখবো এবং মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং সংক্রান্ত সকল তথ্য আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। আশা করি এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর আপনার যত প্রশ্ন ছিল সব প্রশ্নগুলো দূর হয়ে গিয়েছে। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন।
যাতে করে আপনার মত আপনার বন্ধুরাও তাদের কাঙ্ক্ষিত তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারে। আর সর্বশেষ নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url