লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে

আমরা তো আমাদের শরীরের উপরের অংশের খুব যত্ন নিন। কিন্তু আমাদের শরীরের ভিতরে যেসব অঙ্গ রয়েছে সেগুলোর যত্ন নেওয়ার প্রয়োজন করি না। আপনাদের মধ্যে অনেকেরই প্রশ্ন থাকে যে, লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে এবং আমরা কি কি সমস্যায় ভুগতে পারে। কিন্তু আপনারা অনেক খোঁজাখুঁজি করার পরেও সঠিক প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পান না। তাহলে এই সম্পূর্ণ পোস্টটি আপনার জন্য। এই সম্পূর্ণ পোস্টের মধ্যে আমি লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে সেই বিষয়ে সকল তথ্য উপস্থাপন করব।
লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে
তাই আপনি যদি জানতে চান যে লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে আপনার কি কি সমস্যা হতে পারে তাহলে শেষ পর্যন্ত আমাদের সাথেই থাকুন।

ভূমিকা

সাধারণত লিভার মানব শরীরের নীরব অঙ্গ নামে পরিচিত। মূলত আমাদের শরীরের হজম, বিপাক ক্রিয়া এবং পুষ্টি সংশ্লেষণের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে লিভার। এর পাশাপাশি আমাদের শরীরের রক্তকে পরিপাক অথবা ফিল্টার করতেও সাহায্য করে থাকে লিভার। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা লিভারের বিভিন্ন সমস্যায় ভুগেন। কিন্তু আপনারা জানেন না যে লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে আমাদের শরীরের কি কি ক্ষতি হবে।

তাই আপনাদেরকে সঠিক তথ্য জানানোর জন্য এই সম্পূর্ণ পোস্টটি জুড়ে আমি লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে সেই বিষয়ে সকল তথ্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করব। আশা করি আপনি সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়লে সমস্ত বিষয়ে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে যাবেন। চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক।

লিভারের ক্ষতির প্রাথমিক লক্ষণ

লিভারের ক্ষতির বেশ কয়েকটি প্রাথমিক লক্ষণ রয়েছে। সেই লক্ষণগুলো আমি নিচে উল্লেখ করছি। যেমন,
  • বমি বমি ভাব হওয়া
  • গাড় রঙের প্রস্রাব হওয়া
  • পেট ফুলে যাওয়া এবং তার সাথে সাথে ব্যথা অনুভব হওয়া
  • পা ফুলে যাওয়া
  • ক্ষুধা কমে যাওয়া
  • ওজন কমে যাওয়া
  • ত্বকে বিভিন্ন ধরনের চুলকানি
  • চোখ এবং ত্বকের বিবর্ণতা অথবা জন্ডিস
  • ফ্যাকাসে মল
  • শরীরে ক্লান্তি ইত্যাদি
সাধারণত ওপরের লক্ষণ যদি প্রকাশ পায় তাহলে বুঝে নেবেন এটি আপনার লিভারের ক্ষতির প্রাথমিক লক্ষণ। প্রাথমিক লক্ষণ প্রকাশ পেলে অবশ্যই এর চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী। কারণ অনেক মানুষ রয়েছেন যারা এই প্রাথমিক লক্ষণকে অবহেলা করার মাধ্যমে পরবর্তীতে খুবই বড় সমস্যায় ভুগেন।

লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে

খাবারের মাধ্যমে আমাদের শরীরে পুষ্টির চাহিদা পুরন হয়ে থাকে।কিন্তু এখন যদি আমাদের খাবার খাওয়ার পর সেই খাবার হজম না হয় তাহলে আমাদের শরীররে সঠিক পুষ্টি চাহিদা পুরন হবেনা।যার কারনে লিভারের হজম ক্ষমতা কমে গেলে বেশ কয়টি রোগ দেখা দিতে পারে।আমি নিচে সেই রোগের নাম উল্লেখ করছি।যেমন,

কোষ্ঠকাঠিন্য

কিছু কিছু ক্ষেত্রে হজমের সমস্যার কারনে আমাদের পরিপাকতন্তের খাবারের চলাচল কে স্থির করে দিতে পারে।যার ফলে আমাদের শরীরে কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো রোগ দেখা দিতে পারে।যদি আপনি দেখেন আপনার লিভারে হজম সমস্যা আছে তাহলে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা খুবি বেশি পরিমানে থাকবে।

জন্ডিস

যদি আপনার লিভারে হজমের সমস্যা দেখা দেই তাহলে আপনার জন্ডিস হওয়ার সম্ভাবনা খুবই বেশি।কারন হজমে সমস্যা দেখা দিলে জন্ডিস রক্তে বিলিরুবিন তৈরি করার সম্ভাবনা থাকে।যার কারনে আমাদের চোখ এবং ত্বক হলুদ হয়ে যেতে পারে।আমরা সকলেই জানি যে,চোখ এবং ত্বক হলুদ হয়ে যাওয়া জন্ডিস এর লক্ষন।তাই শেষে বলা যায় লিভারের হজম সমস্যা দেখা দিলে জন্ডিস এর মতো রোগ দেখা দিতে পারে।

ডায়রিয়া

আমরা খাবার গ্রহন করার পর যদি সেই খাবার হজম না হয় তাহলে আমাদের পেটের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে।খাবার হজম না হলে পেটের মধ্যে ডায়রিয়ার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।তার পাশাপাশি হজমের সমস্যার কারনে শরীরের অন্ত্রে ব্যাকটেরিয়া বেড়ে যেতে পারে।

পিত্ত পাথর

অনেক সময় যখন যকৃত এর সমস্যা দেখা দেয় তখন যকৃত পর্যাপ্ত পরিমাণে পিত্ত উৎপাদন করতে সক্ষম হয় না। যার কারণে লিভারে পিত্ত পাথর এর মত সমস্যা দেখা দিতে পারে।

পেটে ব্যথা বা ফোলা ভাব

লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে মূলত পেটের মধ্যে ফোলা ভাব সৃষ্টি হওয়ার পাশাপাশি কিছু কিছু ক্ষেত্রে পেটে ব্যথা অনুভব হতে পারে।

অপুষ্টি

আমাদের শরীরের হজম শক্তি কমে গেলে শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি সরবরাহ হয় না যার কারণে আমরা অপুষ্টির মত সমস্যায় ভুগি। লিভারের হজম শক্তি দেখা দিলে আমাদের শরীরে ভিটামিন এবং মিনারেল এর মত বিভিন্ন পুষ্টির ঘাটতি দেখা দেয়। যার কারনে আমরা অপুষ্টির সমস্যায় ভুগি।

ওজন বৃদ্ধি

যখন আমাদের শরীরে খাবারের হজম শক্তি কমে যায় তখন সঠিকভাবে খাবার হজম না হওয়ার কারণে আমাদের শরীরে অত্যাধিক ক্যালোরি চর্বি হিসেবে জমা শুরু হয় যার কারণে স্বাভাবিকের তুলনায় আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি পেতে থাকে।

লিভারের বিভিন্ন ধরনের রোগের ঝুঁকি বেড়ে যাওয়া

যদি লিভার সঠিকভাবে কাজ না করে অথবা লিভারের কার্যক্ষমতা কমে যায় তাহলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। যেমন, লিভারের সমস্যা থাকলে অনেক সময় লিভার ক্যান্সার এবং মিয়োসিস রোগ দেখা দিতে পারে।

হজম শক্তি কমে যাওয়ার কারণ কি

হজম শক্তি কমে যাওয়ার বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। সেই কারণগুলো আমি নিজে উল্লেখ করার চেষ্টা করলাম। যেমন,

অ্যালকোহল পান

বর্তমান প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে আমরা অনেকেই অ্যালকোহল অথবা অ্যালকোহল জাতীয় বিভিন্ন পানিও সেবন করে থাকি। অ্যালকোহল আমাদের পরিপাকতন্ত্রের আস্তরণের খুব ভালো পরিমাণে ক্ষতি করে যার কারণে আমাদের শরীরের হজমের শক্তি কমতে শুরু করে।

ধূমপান

ধূমপান আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। আমাদের শরীরের কি কি ক্ষতি করে সেটি জানার পরেও আমরা অনেকেই আছি যারা ধূমপান ছাড়তে পারি না। আর অতিরিক্ত পরিমাণে ধূমপান করার কারণেই আমাদের শরীরের লিভারের পরিপাকতন্ত্রের আস্তরণের প্রচন্ড পরিমাণে ক্ষতি করছে। যার কারণে আমাদের হজমের সমস্যা থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিচ্ছে।

বয়স

বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগের সৃষ্টি হতে থাকে এটি আমরা সকলেই জানি। বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে শরীরের পাচক উৎপাদন ক্ষমতা কমতে শুরু করে। যার কারণে বয়স বাড়ার সাথে সাথে বার্ধক্য জনিত সমস্যার পাশাপাশি আমাদের শরীরে হজমের মত সমস্যা দেখা দিতে পারে।

খারাপ খাদ্য গ্রহণ

খারাপ খাদ্য গ্রহণ করার ফলে আমাদের শরীরের হজমশক্তি কমে যেতে পারে। অর্থাৎ আমরা এমন খাবার  খাচ্ছি যে খাবারে প্রয়োজনীয় পুষ্টি বলতে কিছুই নেই। আবার আমরা এমন খাবার খাচ্ছি যেই খাবারে খুবই কম পরিমাণে ফাইবার বিদ্যমান। এর পাশাপাশি আমরা অনেক তেলযুক্ত বাজে খাবার খাচ্ছি। যার কারণে খারাপ খাদ্য গ্রহণ করার ফলে আমাদের শরীরের হজম শক্তি দিনে দিনে কমতে শুরু করছে।

রোগ

কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমাদের শরীরে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টি হয় যে রোগ গুলো সাধারণত আমাদের লিভারের হজমকারী এনজাইম উৎপাদন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। যার কারণে লিভারের হজম শক্তি কমে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

ঔষধ

আমাদের নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন সমস্যার জন্য আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন কোম্পানির ওষুধ সেবন করছি। তবে আমাদের অনেকেরই ধারণা নেই যে, মাত্রাধিক অথবা বিভিন্ন কোম্পানির ওষুধ সেবন করার ফলে আমাদের শরীরে হজমকারী এনজাইম উৎপাদনের ক্ষমতার ওপর খুব বাজে ভাবে প্রভাব ফেলতে পারে। যার কারণে হজমের মতো সমস্যা দেখা দেয়।

হজমের সমস্যা দূর করার উপায়

খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তন করা

হজমের সমস্যা দূর করতে খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তন করা খুবই জরুরী। অর্থাৎ আপনি খারাপ খাবার খাওয়া বন্ধ করে দিন। যে খাবারগুলোতে পর্যাপ্ত পরিমাণে তেল অথবা চর্বি আছে সেই খাবারগুলো খাওয়া বন্ধ করে দিন। তার পাশাপাশি সঠিক খাদ্য অভ্যাস তৈরি করুন। এমন খাবার খান যেই খাবারগুলোতে প্রয়োজনীয় ভিটামিন মিনারেল এবং ফাইবার থাকে।

প্রচুর পরিমাণে তরল পান করা

লিভারের হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে প্রচুর পরিমাণে তরল জাতীয় পানীয় পান করা খুবই জরুরী। এক্ষেত্রে আপনি প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে পারেন। এছাড়াও পানি পান করার পাশাপাশি বিভিন্ন জাতীয় তরল সুপ এবং জুস পান করতে পারেন। তার পাশাপাশি ভুলেও ধূমপান অথবা অ্যালকোহল পান করা থেকে দূরে থাকুন।

নিয়মিত ব্যায়াম করা

শরীর সুস্থ রাখতে ব্যায়াম করার কোন বিকল্প নেই। নিয়মিত ব্যায়াম করলে এটি আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখার পাশাপাশি শরীরের বিভিন্ন সমস্যা নিরাময় করতে সাহায্য করে এমনকি লিভারের সমস্যা থেকেও। তাই নিয়মিত ব্যায়াম করুন। হয়তো প্রথমের দিকে ব্যায়াম করতে আপনার একটু সমস্যা হবে। কিন্তু ধীরে ধীরে করতে থাকলে এটি আপনার অভ্যাসে পরিণত হবে।

পাচক এনজাইম গ্রহণ

পাঁচক এনজাইম আমাদের শরীরের যে খাদ্য গ্রহণ করা হয় সেই খাদ্যগুলোকে টুকরা টুকরা করতে সাহায্য করে। আপনি চাইলে পাঁচক এনজাইম গ্রহণ করতে পারেন। বেশ কয়েকটি পাঁচক এনজাইম রয়েছে যেমন,ল্যাকটেজ এবং অ্যামাইলেজ।

স্ট্রেস পরিচালনা করুন

মানসিক দুশ্চিন্তা অথবা অতিরিক্ত চিন্তা করা আমাদের শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর। আপনারা হয়তো অনেক কে জানেন না যে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা আমাদের শরীরের হজম প্রক্রিয়াকে ধীরগতি করে দেয় অথবা হজম প্রক্রিয়ার বিভিন্ন সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। লিভারের হজম শক্তি ঠিক রাখতে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা অথবা চিন্তা করা বন্ধ করে দিন। দুশ্চিন্তা দূর করার জন্য আপনি নিয়মিত ব্যায়াম অথবা যোগ ব্যায়াম করতে পারেন।

বিশেষ সতর্কতা

আমি ওপরের অংশে লিভারের হজম শক্তির সমস্যা দূর করার বিভিন্ন উপায় আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করেছি। যদি ওপরের নিয়মগুলো ফলো করে আপনার লিভারের সমস্যা দূর হয়ে যায় তাহলে খুবই ভালো। কিন্তু যদি সমস্যা ঠিক না হয় তাহলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা গ্রহণ করুন। কোন ধরনের রোগকেই ছোট মনে করবেন না। ছোট মনে করে অবহেলা করলে পরবর্তীতে এটি আপনার মৃত্যুর কারণ হতে পারে। তাই অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করুন।

মানব দেহে হজম শক্তি কেন প্রয়োজন

আমরা হয়তো অনেকেই অবগত না যে আমরা খাবার গ্রহণ করার সাথে সাথে সেই খাবারগুলো পুষ্টিতে রূপান্তরিত হয় না। মূলত আমরা খাবার গ্রহণ করার মাধ্যমে সেটি লিভারে পরিপাকতন্ত্রের মাধ্যমে বিভিন্ন টুকরো টুকরো আকারে ভেঙ্গে সেগুলোকে পুষ্টিতে রূপান্তরিত করে। আর খাবার হজম না হলে আমাদের শরীরে পুষ্টি উৎপাদন হয় না।

যার কারণে শরীরে সঠিক পুষ্টির যোগান দিতে হজম শক্তির খুবই প্রয়োজন। আমাদের লিভারের অ্যাসিডের সাথে সাথে পাঁচক এনজাইম রয়েছে। যেগুলো আমাদের খাবারকে পুষ্টিতে রূপান্তরিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যদি আমাদের শরীরে সঠিক হজম শক্তি না থাকে তাহলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ দেখা দেয়। তাই মানবদেহে অবশ্যই হজম শক্তির প্রয়োজন রয়েছে।

লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে নিয়ে সচরাচর জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন এবং উত্তর FAQ

প্রশ্নঃ কি খেলে হজম শক্তি বাড়বে?
উত্তরঃ প্রচুর পরিমাণে শাক-সবজি এবং এমন ফলমূল খাওয়া যেইগুলোতে পানির পরিমাণ বেশি রয়েছে।

প্রশ্নঃ ভাত হজম হতে কতদিন লাগে?
উত্তরঃ ৩০ মিনিট থেকে এক ঘন্টা।

প্রশ্নঃ লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি করা উচিত?
উত্তরঃ সুষম খাদ্য গ্রহণ।

প্রশ্নঃ হজমের গতি বাড়ানোর উপায়?
উত্তরঃ প্রচুর পরিমাণে তরল পান করতে হবে।

প্রশ্নঃ কোন সবজি হজমে সাহায্য করে?
উত্তরঃ সবুজ শাকসবজি। যেমন, পালং শাক।

প্রশ্নঃ লিভার বড় হলে কতদিন বাঁচতে পারে?
উত্তরঃ ৯ থেকে ১২ বছর।

প্রশ্নঃ লিভার ঠিক আছে কিনা কিভাবে বুঝবো?
উত্তরঃ যদি সঠিক সময় খাবার ক্ষুধা পাই এবং খাবার সঠিকভাবে হজম হয়।

লেখক এর মন্তব্য

এই সম্পূর্ণ পোস্টের মধ্যে আমি লিভারের হজম শক্তি কমে গেলে কি হবে সেই বিষয়ে সকল তথ্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর আশা করি আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত তথ্য পেয়ে গেছেন। এই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ার পর যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করুন এবং নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন তথ্য পেতে ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url